129731
2251 (Board), 2014 (N.U.)
MOULAVIBAZAR - 1 (500)
1993
আধুনিক জাতি গঠনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের বিকল্প নেই। তাই বর্তমানে সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার মহাপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে এবং এরই ধারাবাহিকতায় সমগ্র দেশের সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন দপ্তরসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা হচ্ছে। এটা দেশ ও জাতির জন্য বড় এক অগ্রগতি। উন্নত বিশ্বের সাথে আমরা আজ তাল মিলিয়ে চলতে সক্ষম হচ্ছি। সৈয়দ শাহ্ মোস্তফা কলেজ অত্র এলাকার একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানকে সম্পূর্ণ ডিজিটাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকারী সহায়তার পাশাপাশি কলেজের শিক্ষক কর্মচারীরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। কলেজে আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ইন্টারনেট, মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান এবং সকল তথ্য কলেজের ওয়েবসাইটে সংরক্ষনের ব্যবস্থা
বিস্তারিত
বিশ্ব আজ তথ্য ও প্রযুক্তি নির্ভরশীল। আধুনিক জাতি গঠনে এর কোন বিকল্প নেই। বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, যার সুফল জাতি পেতে শুরু করেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার এ মহা পরিকল্পনার অংশ হিসাবে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরকার আধুনিক তথ্য ও প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে যাচ্ছে। যার ধারাবাহিকতায় সৈয়দ শাহ্ মোস্তফা কলেজ মৌলভীবাজার -এর বিভিন্ন কর্মকান্ড আজ ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। ইন্টারনেট, কম্পিউটারের ব্যবহার, মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে অনেক শ্রেণিকক্ষে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত আছে। ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষক কর্মচারীদের যাবতীয় তথ্য কলেজের ওয়েবসাইটে সন্নিবেশিত হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যেই সকল শ্রেণিকক্ষে মাল্টিমিডিয়ার সাহায্যে পাঠদান সম্পন্ন করা হবে। এর জন্য বিভিন্ন শিক্ষক ICT এর উপর শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ
বিস্তারিত14 Jul, 2024 |
13 Jun, 2024 |
27 May, 2024 |
21 May, 2024 |
01 Jan, 1970 |
20 May, 2024 |
09 May, 2024 |
02 Apr, 2024 |
19 Mar, 2024 |
19 Mar, 2024 |
সৈয়দ শাহ্ মোস্তফা কলেজ, মৌলভীবাজার অত্র এলাকার একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রছাত্রী ভর্তি সংকটের কারনে অর্থাৎ মৌলভীবাজারের ভর্তি বঞ্চিত ছাত্রছাত্রীরা যেন উচ্চশিক্ষা লাভে ঝরে না পড়ে সে দিক চিন্তা করে অত্র এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার চিন্তা করেন। সে চিন্তা থেকেই ১৯৯৩ সালে এ কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এলাকার শিক্ষাবিদ, সমাজ সেবক ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফসল এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। আজকের এই স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘপথ চলা খুব সহজ ছিল না। অনেক ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে আজকের এই পর্যায়ে প্রতিষ্ঠানটি উপনিত হয়েছে। ১৯৯৩ সালের পহেলা অক্টোবর অত্র এলাকার শিক্ষাবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মৌলভীবাজার সরকারী মহিলা কলেজের প্রাক্তন উপাধ্যক্ষ মরহুম ফয়জুর রহমান এলাকার আরেকজন সমাজসেবক সাবেক পৌর কমিশনার ও মৌলভীবাজার চক্ষু হাসপাতালের প্রাক্তন অবৈতনিক সম্পাদক মরহুম এ.এম. ইয়াহিয়া মুজাহিদকে উনার প্রথম শিক্ষকতা জীবনের অনুজ প্রতিম ছাত্র হিসাবে এইচ.এস.সি তে ছাত্রছাত্রী ভর্তির সংকটের কথা বলে একটি নুতন কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেওয়ার ইচ্ছা পোষন করলে মুজাহিদ সাহেব বিভিন্ন গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আজিজুর রহমান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক সাংসদ ও মন্ত্রী মরহুম সৈয়দ মহসীন আলীর সাথে দেখা করেন এবং উনাদের পরামর্শক্রমে মরহুম আজিজুর রহমানকে আহবায়ক করে একটি অস্থায়ী কমিটি গঠন করা হয়। যার ধারাবাহিকতায় ১২.১০.১৯৯৩ইং তারিখ পৌরসভা মিলনায়তনে সর্বস্তরের গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। সভায় বিভিন্ন নামে কলেজের নামকরনের প্রস্তাব আসলেও মরহুম ডাঃ এম. এ নূর সাহেবের দেয়া প্রস্তাবে সৈয়দ শাহ্ মোস্তফা (রঃ) এর নামে কলেজের নাম করণের প্রস্তাব সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়। উক্ত সভায় একটি পরিচালনা পরিষদ গঠন করা হয়। সভায় সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আজিজুর রহমান সভাপতি, মরহুম এম. সাইফুর রহমান সাবেক মন্ত্রী ও সাংসদ প্রধান পৃষ্টপোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মহসীন আলী সাবেক মন্ত্রী ও সাংসদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম প্রফেসর ফয়জুর রহমানসহ গন্যমান্য ব্যক্তির সমন্বয়ে সাত সদস্য বিশিষ্ট প্রাথমিক পরিচালনা পরিষদ গঠন করা হয়। সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রফেসর ফয়জুর রহমান সাহেবকে নিয়ে মুজাহিদ সাহেব প্রচারপত্র ছাপানো, বিলি করাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু করেন। এক্ষেত্রে পৌরসভার সম্মানীত অনেক কমিশনার ও কর্মচারীরা অত্যন্ত সহযোগীতা করেন। কলেজে শিক্ষাবোর্ডের বিধি মোতাবেক ৭৪ জন ছাত্রছাত্রী ভর্তি হলে মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ, মৌলভীবাজার সরকারি মহিলা কলেজ, রাজনগর কলেজের অনেক স্বনামধন্য শিক্ষককে অনুরোধ করলে উনারা প্রাথমিক পর্যায়ে বর্তমান স্কাউট ভবনে পাঠদান শুরু করেন এবং এরই ধারাবাহিকতায় অত্র কলেজের প্রাক্তন ও বর্তমান কর্মরত কয়েকজন শিক্ষককে অনুরোধ জানালে তারা পাঠদানকার্য চালিয়ে যান । কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে নিয়ে যেতে প্রাথমিক পর্যায়ে বিভিন্ন সরকারী দপ্তর শিক্ষা
More